জাপান প্রবাসীদের আয়োজনে দেশবরেণ্য সঙ্গীতজ্ঞ বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের স্মরণ সভায় তেমন কোন জাপান প্রবাসী সংগীত শিল্পীর উপস্থিতি ছিল না। বুলবুলের গান গেয়ে গেয়ে যেসব শিল্পীদের পরিচিতি হয়েছে সমাজে তাদের কাওকে দেখা যায়নি স্মরণ সভাতে। এমন কি একটু শ্রদ্ধা জানিয়ে কোন ক্ষুদে বার্তা বা ভিডিও বার্তা অনুষ্ঠানে পাঠানোর প্রয়োজন বোধ করেনি সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, লিডার, ম্যানেজার বা সিনিয়র শিল্পীরা। সংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি বা সাথে যারা জড়িত এবং জাপান প্রবাসী সমাজে যারা সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব হিসেবে পরিচিতি দিতে পছন্দ করে থাকেন তাদের কাউকে স্মরণ সভাতে না দেখে বিষয়টি প্রবাসীদের ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হয় । বক্তারা বলেন , যার গান গেয়ে নিজেদের শিল্পী হিসেবে পরিচিতি পেতে চান ,তার মৃত্যুর পর তার প্রতি নুন্যতম শ্রদ্ধাবোধ দেখাতে আসবেন না , এটা মেনে নেয়া কষ্টকর । অথচ আজকের আয়োজনটি তাদেরই করা উচিত ছিল।
মুক্তিযোদ্ধা, বিখ্যাত গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর আকস্মিক মৃত্যুতে জাপান প্রবাসীরা এক স্মরণ সভার আয়োজন করে।
সম্মিলিত জাপান প্রবাসীদের ব্যানারে ২৭ জানুয়ারি ‘১৯ টোকিওর কিতা সিটি আকাবানে বুনকা সেন্টার (বিভিও) হলে আয়োজিত স্মরণ সভায় সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রবাসী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গোলাম মাসুম জিকোর উপস্থাপনায় স্মরণ সভার শুরুতে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে একমিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
নীরবতা পালন শেষে গোলাম মাসুম জিকোর বর্ণনা এবং সম্পাদনায় আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর জীবনীর উপর একটি প্রামান্য চিত্র প্রদর্শন করা হয় । অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন রাহমান।
আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার জীবনালেখ্যে আলোচনা করেন রাহমান মনি ,তরিকুল ইসলাম, এ.কে.এম. শফিউল্লাহ শাহীন, মোঃ বিপ্লব হোসেন, পি.আর. প্লাসিড, খন্দকার আসলাম হিরা, মোঃ মাসুদুর রহমান, মোল্লা দেলোয়ার হসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আফ্রিন জাহান রশ্নি , এডভোকেট হাসিনা বেগম রেখা , পপি ঘোষ , নুর খান রনি , আবুল খায়ের , এ.জেড.এম. জালাল , নাজমুল হোসেন রতন , মীর রেজাউল করিম রেজা , মাসুদ আলম , কাজী ইনসানুল হক এবং সালেহ মোঃ আরিফ প্রমুখ ।
স্মরণ সভায় আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর প্রতি সন্মান জানিয়ে সভায় কোন প্রধান অতিথি কিংবা সভাপতি রাখা হয়নি এবং মঞ্চে একটি খালি আসন রাখা হয়।
সম্মিলিত জাপান প্রবাসীদের ব্যানারে ২৭ জানুয়ারি ‘১৯ টোকিওর কিতা সিটি আকাবানে বুনকা সেন্টার (বিভিও) হলে আয়োজিত স্মরণ সভায় সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রবাসী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গোলাম মাসুম জিকোর উপস্থাপনায় স্মরণ সভার শুরুতে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে একমিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
নীরবতা পালন শেষে গোলাম মাসুম জিকোর বর্ণনা এবং সম্পাদনায় আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর জীবনীর উপর একটি প্রামান্য চিত্র প্রদর্শন করা হয় । অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন রাহমান।
আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার জীবনালেখ্যে আলোচনা করেন রাহমান মনি ,তরিকুল ইসলাম, এ.কে.এম. শফিউল্লাহ শাহীন, মোঃ বিপ্লব হোসেন, পি.আর. প্লাসিড, খন্দকার আসলাম হিরা, মোঃ মাসুদুর রহমান, মোল্লা দেলোয়ার হসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আফ্রিন জাহান রশ্নি , এডভোকেট হাসিনা বেগম রেখা , পপি ঘোষ , নুর খান রনি , আবুল খায়ের , এ.জেড.এম. জালাল , নাজমুল হোসেন রতন , মীর রেজাউল করিম রেজা , মাসুদ আলম , কাজী ইনসানুল হক এবং সালেহ মোঃ আরিফ প্রমুখ ।
স্মরণ সভায় আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এর প্রতি সন্মান জানিয়ে সভায় কোন প্রধান অতিথি কিংবা সভাপতি রাখা হয়নি এবং মঞ্চে একটি খালি আসন রাখা হয়।
একই সভায় টোকিওর কিতা সিটি হিগাশি জুজো মদিনা মসজিদের পেশ ইমাম আহমেদ নজির মোহাম্মাদ এর আকস্মিক মৃত্যুতে এবং আরেক সঙ্গীতজ্ঞ আলাউদ্দিন আলির আশু আরোগ্য কামনা করে বিশেষ দোয়া প্রার্থনা করা হয় ।ছবি ও তথ্যসূত্রঃ রাহমান মনি
সৌজন্যেঃ কমিউনিটি নিউজ
সম্পাদনায়ঃ নিহন বাংলা ডেস্ক এবং জিকো