১১ নম্বর ব্যাটসম্যান রুবেল হোসেন ছাড়া বাংলাদেশের শেষ সাত ব্যাটসম্যানের বাকিদের মিলিত অভিজ্ঞতা মাত্র ১০ টেস্টের। তাদের ব্যাটিংয়েও ছিল অনভিজ্ঞতার স্পষ্ট ছাপ। প্রান্ত বদল করে খেলার চেয়ে শুধু টিকে থাকার চেষ্টায় ৫৭ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। সৌম্য সরকার ও সাকিব আল হাসান ব্যাট করার সময় অনেক বড় স্কোরের আশা জাগিয়েছিলেন। কিন্তু ১৭ বলের মধ্যে তাদের সঙ্গে সাব্বির রহমানও ফিরে গেলে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। দুই অভিষিক্ত নুরুল হাসান ও নাজমুল হোসেন শান্তর ৫৩ রানের জুটিতে খানিকটা প্রতিরোধ গড়ে বাংলাদেশ। নাজমুলের বিদায়ের বিদায়ের পর নিয়মিত উইকেট হারিয়ে তিনশ’ পর্যন্ত যেতে পারেনি তারা।
৯৪ রানে ৫ উইকেট নিয়ে নিউ জিল্যান্ডের সেরা বোলার টিম সাউদি। বাঁহাতি পেসার ট্রেন্ট বোল্ট ৪ উইকেট নেন ৮৭ রানে। বাংলাদেশের প্রথম ইনিংসে ৮৪.৩ ওভারের সব বল পেসাররাই করে। সবচেয়ে বেশি ২৮.৩ ওভার করেন সাউদি। বোল্ট ২৪ ওভার। বাঁহাতি স্পিনার মিচেল স্যান্টনারের সুযোগ হয়নি বল হাতে নেওয়ার।
Check Also
১৫ই আগষ্ট আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন জাপানি নভোচারী ফুরুকাওয়া
জাপানের নভোচারী ফুরুকাওয়া সাতোশির দ্রুত হলে ১৫ই আগষ্ট আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে দ্বিতীয় ভ্রমণ নির্ধারণ করা …