জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, পরমাণু শক্তিধর এবং পরমাণু শক্তিবিহীন দেশগুলোর নিজেদের মধ্যকার সম্পর্ক পুন:নির্মাণ করা উচিত এবং “পরমাণু বিস্তার রোধ চুক্তি” বা “এনপিটি”র কাঠামোর উপর ভিত্তি করে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত একটি বিশ্ব গড়ার লক্ষ্যে একত্রে কাজ করা উচিত।ভিয়েনায় “পরমাণু বিস্তার রোধ চুক্তি”র একটি প্রারম্ভিক সভায় এক বক্তৃতাকালে মি. কিশিদা এই মন্তব্য করেন। মি. কিশিদা বলেন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য হুমকিস্বরুপ এবং তা পরমাণু অস্ত্র মুক্তকরণ এবং বিস্তার রোধের বৈশ্বিক প্রচেষ্টাকে চ্যালেঞ্জ করছে।
পরমাণু এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি পরিত্যাগ করে যত দ্রুত সম্ভব “এনপিটি” কাঠামোতে ফিরে যাওয়ার জন্য তিনি উত্তর কোরিয়ার প্রতি আহবান জানান। মি. কিশিদা বলেন, পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে জাপানের রোডম্যাপ সংখ্যাগত সীমাবদ্ধতা আরোপ করবে। তিনি বলেন, এক্ষেত্রে অস্ত্রের সংখ্যা জোরালোভাবে হ্রাস পেলে, একটি আইনি কাঠামো পেশ করা হবে। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, পরমাণু শক্তিধর এবং পরমাণু শক্তিবিহীন দেশগুলোর নিজেদের মধ্যকার সম্পর্ক পুন:নির্মাণ করা উচিত এবং “পরমাণু বিস্তার রোধ চুক্তি” বা “এনপিটি”র কাঠামোর উপর ভিত্তি করে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত একটি বিশ্ব গড়ার লক্ষ্যে একত্রে কাজ করা উচিত।
ভিয়েনায় “পরমাণু বিস্তার রোধ চুক্তি”র একটি প্রারম্ভিক সভায় এক বক্তৃতাকালে মি. কিশিদা এই মন্তব্য করেন। মি. কিশিদা বলেন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য হুমকিস্বরুপ এবং তা পরমাণু অস্ত্র মুক্তকরণ এবং বিস্তার রোধের বৈশ্বিক প্রচেষ্টাকে চ্যালেঞ্জ করছে।
পরমাণু এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি পরিত্যাগ করে যত দ্রুত সম্ভব “এনপিটি” কাঠামোতে ফিরে যাওয়ার জন্য তিনি উত্তর কোরিয়ার প্রতি আহবান জানান। মি. কিশিদা বলেন, পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে জাপানের দিকনির্দেশিকা সংখ্যাগত সীমাবদ্ধতা আরোপ করবে। তিনি বলেন, এক্ষেত্রে অস্ত্রের সংখ্যা জোরালোভাবে হ্রাস পেলে, একটি আইনি কাঠামো পেশ করা হবে।