Breaking News

জয়ে বাংলাদেশ

মাঠে নামা শেষ পাঁচ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের পাঁচটিতেই হেরেছিল বাংলাদেশ। ষষ্ঠ ম্যাচে এসে বাংলাদেশ জয়ের মুখ দেখল টি-টোয়েন্টির মঞ্চে। অনেক রেকর্ডও এলো সে জয়ের হাত ধরে।

২০০৭ সালে বাংলাদেশ দল বিশ্বকাপের মঞ্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দেওয়া ১৬৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করে পেয়েছিল জয়। মোহাম্মদ আশরাফুলের নৈপুণ্যে জয় পাওয়া সেই ম্যাচটাই এত দিন ছিল সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জেতার রেকর্ডের একদম চূড়ায়। মুশফিকুর রহিমের অনবদ্য ইনিংসে নিদাহাস ট্রফির তৃতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ অতিক্রম করল ১১ বছর আগে গড়া সেই রেকর্ড। লঙ্কার দেওয়া ২১৪ রানের রানের পাহাড় টপকে সফরকারী এবার গড়েছে নিজেদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করার নতুন রেকর্ড।

প্রেমাদাসার মাঠে এর ভারতের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা গড়েছিল সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড। পরের ম্যাচে মাঠে নেমে স্বাগতিকরা যখন ভেঙ্গে দিল নিজেদের রেকর্ড, সে রেকর্ডটা অবশ্য টিকলোনা দেড় ঘণ্টার বেশি। তামিম-লিটনরা লংকানদের সে রেকর্ড ভেঙ্গেই নিয়ে আসলেন জয়। কলম্বোর এই মাঠে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জেতার রেকর্ডও গড়েছে টাইগাররা।

স্বাগতিকদের পরাজিত করে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান তাড়া করার চতুর্থ স্থানে ঢুকে গেল বাংলাদেশ। তালিকার শীর্ষে থাকা অস্ট্রেলিয়া চলতি বছর নিউজিল্যান্ডের দেয়া ২৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জিতেছিল পাঁচ উইকেটে। দক্ষিণ আফ্রিকার দেওয়া ২৩২ রান তাড়া করে ২০১৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পরাজিত করেছিল স্বাগতিকদের। ওয়াংখেড়েতে দক্ষিণ আফ্রিকা ২৩০ রানের সংগ্রহ নিয়েও হেরেছিল ইংলিশদের বিপক্ষে।

শনিবারের আগে বাংলাদেশ বিশ ওভারের ক্রিকেটে কখনো দুইশোর মুখই দেখেনি। এই তো গত মাসেই এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেই টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ গড়েছিল সর্বোচ্চ সংগ্রহের রেকর্ড। ১৯৩ রানের সেই রেকর্ডটা কি না, টিকল মাত্র দুই ম্যাচ! গতকাল জয়ের সাথে বাংলাদেশ গড়ে ফেলেছে টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ইতিহাসে ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটাও।

রেকর্ড হয়েছে ছয় হাঁকানোতেও। দলীয় ইনিংসে এর আগে বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানরা  সর্বোচ্চ আটটি ছক্কা হাঁকিয়েছিল ২০১৩ সালে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। আরো দুবার বাংলাদেশের ইনিংসে এসেছিল আট ছয়। তবে প্রেমাদাসায় ছয়ের সংখ্যায় প্রথমবারের মত দুই অঙ্ক ছুঁয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কান বোলারদের বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানরা সীমানার ওপাশে উড়িয়ে মেরেছেন ১২বার।

ম্যাচে দারুণ শুরু এনে দেওয়া উদ্বোধনী জুটিতে মূল ভূমিকাটা পালন করেছিলেন লিটন দাস। ১৯ বলে ৪৩ রানের ঝড়ো ইনিংসে এই ডানহাতি মোট ছক্কা হাঁকিয়েছেন পাঁচটি। লিটনের আগে তামিম ইকবাল, নাজিমউদ্দিন এবং জিয়াউর রহমানের ব্যাট থেকে এসেছিল ইনিংসে পাঁচ ছক্কা।

About admin

Check Also

Gratis hardcoreporn filmer smoking – watch free porn online mature milf

Sex Asiatiske kjrlighet dating site asiatiske dating nettsteder toronto Her beskrives alt webcam sex live …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *