৩১শে মার্চ উদযাপিত হলো ৭ম টোকিও বসন্ত উৎসব।বাংলাদেশ আর্ট ফোরাম আয়োজিত বসন্ত উৎসবে দিপ্রহর থেকেই বাসন্তী কন্যাদের আগমনে লাল হলুদ বর্নে আলোকিত হতে থাকে টোকিওর গ্রীন অডিটোরিয়ম।
বসন্ত উৎসবের শুরুতে শুভেচছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আর্ট ফোরামের নির্বাহী পরিচালক শরাফুল ইসলাম।এ সময় বাংলাদেশে একাধিক অগ্নিকান্ডে নিহতদের জন্য শোক জানিয়ে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এছাড়া সম্প্রতি পরলোকগত কবি আল মাহমুদ, সুরকার আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল এবং শাহনাজ রহমতুল্লাহর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করা হয়। উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূবাসের ইকোনোমিক মিনিস্টার ড. শাহিদা আখতার। আরও বক্তব্য রাখেন দূতাবাসের প্রথম সচিব শিপলু জামান। এরপর শুভেচছা জ্ঞাপন করেন উৎসবের উপদেষ্টা বাদল চাকলাদার, খন্দকার আসলাম হীরা, বিমান কুমার পোদ্দার এবং রেজাউল করিম রেজা।
বসন্ত উৎসবের সপ্তম বর্ষপূর্তি নিয়ে শুভেচছা জ্ঞাপন করেন মুন্সী কে আজাদ, নূরে আলম, সালেহ মোহাম্মদ আরিফ এবং কাজী ইনসানুল হক। সপ্তম বসন্ত উৎসবের মূল থিম ছিল ‘শেকড়ের টানে’। বাংলাদেশের বিভিন্ন আন্চলিক গান পরিবেশিত হয় এই পর্বে। উপস্থিত দর্শক শ্রোতারা আন্চলিক গানগুলি দারুনভাবে উপভোগ করেন।
নারী দিবসের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সাজানো হয় একাংকিকা ধর্মী অভিনয়, নৃত্য এবং জেমসের ‘দশ মাস দশদিন গর্ভে ধারন’ গানটির সমন্বয়ে বিশেষ পর্ব পরিবেশনের সময় অনেককেই অশ্রু মোচন করতে দেখা যায়। এ পর্বের পরিকল্পনা এবং নির্দেশনায় ছিলেন তানিয়া ইসলাম মিথুন। সাংস্কৃতিক পর্বে অংশ নেন যেরম গোমেজ, রতন, বাচ্চু, মান্না, শাম্মী , ছুটি, শব্দ , ঢালী বাবু, দীপ্ত,বাদল, মৌটুসী,মৌসুমী,সুমী, মুহিত,বাপ্পা ,একা, নাসরা, লামিয়া,সানজিদা এবং কাকলী।