সঙ্গীতশিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুতে কানাডা জুড়ে প্রবাসী বাঙালিদের মধ্যে গভীর শোকের ছায়া পড়েছে! কানাডায় রয়েছে তার গানের লেখা গীতিকার, বন্ধু-বান্ধব, ভক্ত। তিনি সর্বশেষ ২০১৬ সালের অক্টোবরে কানাডায় আসেন। সে সময় ভ্যাংকুভার, মন্ট্রিয়াল এবং টরন্টোতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
তখন বিমানবন্দরে আইয়ুব বাচ্চু আর ও তার দলকে ফুলেল শুভেচ্ছায় কানাডায় স্বাগত জানান ব্যান্ড ফেস্টের আয়োজকরা। তখন আইয়ুব বাচ্চু বলেছিলেন, ‘আপনাদের এই উষ্ণ অভ্যর্থনায় আমরা সম্মানিত বোধ করছি।’
সেই সময় গান গাওয়া ছাড়াও ফেইসবুকে সরাসরি ভক্তদের মুখোমুখি হন আইয়ুব বাচ্চু। তখন ‘কানাডাবাসীর শীত কমাতে আইয়ুব বাচ্চু’ শিরোনাম দেখে খুব মজা পান তিনি। এছাড়াও অন্য এক বৈশাখী অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এসে আইয়ুব বাচ্চু ইত্তেফাককে বলেছিলেন, ‘এখানে যেন একখণ্ড বাংলাদেশ। তবে আরও ভালো লেগেছে বৈশাখী এই উত্সবে অগণিত কানাডিয়ানদের দেখে। তারাও যে একইভাবে আমাদের বৈশাখকে অন্যরকম আনন্দ নিয়ে উদযাপন করে, তা দেখেই দারুণ লেগেছে।’
তিনি এরকম অনেক স্মৃতি কানাডায় রেখে গেছেন। উল্লেখ্য, আশির দশকের মাঝামাঝি আইয়ূব বাচ্চু এই প্রতিবেদকের এই গানটি নিজের সুরে গেয়ে মাত করেছিলেনঃ ওরে আমার কলিজা/ মনের কথা বলি যা…/ উতলা মন থামারে/ দেস না দুঃখ আমারে…/ আমি যে তোর দুই নয়নের মনি।
সূত্রঃ ইত্তেফাক