Breaking News

১০০ বছরের পুরনো ‘ঘি’ও উপকারী

ঘি’র উপকারিতা বহুমুখী। আমরা হয়তো সবগুলো উপকারী দিক সম্পর্কে অনেকেই জানি না।

১. স্ফুটনাঙ্ক: ঘি’র স্ফুটনাঙ্ক অনেক বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত তাপে ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।

২. নষ্ট হয় না: ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঘি’র গুণাগুণ ঠিক থাকে।

৩. স্বাদ ও গন্ধ: ঘি’র সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ ভোজনবিলাসীদের সবসময়ই টানে। আবার অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

৪. ভিটামিন: ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ই’ থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।

৫. কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড: এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।

৬. ওজন ও এনার্জি: ঘি’র মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। অধিকাংশ অ্যাথলেট দৌড়নোর আগে ঘি খান। ঘিবখেলে ওজনও কমে যায়।

৭. হজম ক্ষমতা: ঘি’র মধ্যে আছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।

৮. রোগ প্রতিরোধ: বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৯. খিদে বাড়ায়:  হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খেলে খিদে বাড়ে এবং ক্ষুধামন্দা কমে যায়।

১০. পজিটিভ ফুড: বহু প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে সুপরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়।

ঘি’র তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ঘি রাখুন, সুস্থ থাকুন।

About admin

Check Also

কিউশুতে ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় দুর্যোগের সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগ বৃদ্ধি পাচ্ছে

 জাপানের কিউশুতে বুধবার প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত আবারও আঘাত হানছে। অব্যাহত বৃষ্টিপাত ভূমির উপরিভাগ আলগা করে দেয়ায় …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *